Your Cart
:
Qty:
Qty:
পার্সোনাল পেজ ভেরিফাই করার সুবিধা:
বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি: ভেরিফাইড পেজ দেখে ব্যবহারকারীরা বুঝতে পারে যে পেজটি আসল এবং নির্ভরযোগ্য।
সার্চে প্রাধান্য: ভেরিফাইড পেজ সাধারণ পেজের তুলনায় সার্চ রেজাল্টে বেশি প্রাধান্য পায়।
সিকিউরিটি: ভেরিফাইড পেজ হ্যাকিং এবং ইমপারসোনেশনের ঝুঁকি কমায়।
অতিরিক্ত ফিচার: কিছু ক্ষেত্রে ভেরিফাইড পেজ অতিরিক্ত ফিচার এবং টুলস ব্যবহারের সুযোগ পায়।
বিজনেস পেজ ভেরিফাই করার সুবিধা:
বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি: ভেরিফাইড বিজনেস পেজ দেখে গ্রাহকরা বুঝতে পারে যে ব্যবসাটি বৈধ এবং নির্ভরযোগ্য।
সার্চে প্রাধান্য: ভেরিফাইড বিজনেস পেজ সার্চ রেজাল্টে বেশি প্রাধান্য পায়, যা ব্যবসার দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি করে।
অ্যাডভার্টাইজিং সুবিধা: ভেরিফাইড পেজ বিজ্ঞাপন দেওয়ার সময় বেশি বিশ্বাসযোগ্যতা পায় এবং কিছু ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনের খরচ কম হতে পারে।
ইনসাইটস এবং অ্যানালিটিক্স: ভেরিফাইড পেজ ব্যবহার করে ব্যবসা সম্পর্কিত বিস্তারিত ইনসাইটস এবং অ্যানালিটিক্স পাওয়া যায়, যা ব্যবসার স্ট্র্যাটেজি নির্ধারণে সাহায্য করে।
কাস্টমার এনগেজমেন্ট: ভেরিফাইড পেজের মাধ্যমে গ্রাহকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ এবং এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি করা যায়।
কাস্টমার সাপোর্ট: ভেরিফাইড পেজের মাধ্যমে গ্রাহকদের জন্য উন্নত সাপোর্ট সিস্টেম প্রদান করা যায়।
সাধারণ সুবিধা:
প্রোফাইল ভিজিবিলিটি: ভেরিফাইড পেজ সাধারণ পেজের তুলনায় বেশি দৃশ্যমান হয়।
স্প্যাম এবং স্ক্যাম থেকে সুরক্ষা: ভেরিফাইড পেজ স্প্যাম এবং স্ক্যাম থেকে বেশি সুরক্ষিত থাকে।
এই সুবিধাগুলোর কারণে ফেসবুকে পার্সোনাল পেজ এবং বিজনেস পেজ ভেরিফাই করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।